Md. Abdullah Saeed Khan

প্রবন্ধ/Article

সৃষ্টিতে স্রষ্টার নিদর্শন (২): উট যেভাবে পানি জমিয়ে রাখে

কখনও কি চিন্তা করেছেন আপনাকে যদি মরুভূমিতে খাবার এবং পানি ছাড়া ছেড়ে দেয়া হয় আপনার কি অবস্থা হবে? পানি ও খাবার ছাড়া আপনি ৩৬ ঘন্টার মুখে মৃত্যুমুখে পতিত হবেন। অথচ একটি উট একই পরিস্থিতিতে বাঁচতে পারে ৩ সপ্তাহ পর্যন্ত। আবার ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় বাঁচতে পারে ৮ দিন।  কিন্তু কিভাবে? হ্যা, এই উটেই আছে আমাদের […]

সৃষ্টিতে স্রষ্টার নিদর্শন (২): উট যেভাবে পানি জমিয়ে রাখে Read More »

সৃষ্টিতে স্রষ্টার নিদর্শন (১): পাখি যেভাবে শ্বাস নেয়

ব্যস্ত নগরে আমরা যে পাখিটির সাথে সবচেয়ে পরিচিত তা হল কাক। সকাল থেকে দুপুর অবদি কাকের কর্কষ কা কা যেন আমাদের যান্ত্রিক মননেরই পরিচয় তুলে ধরে। যাই হোক, কোকিল, চড়ুই, বউ কথা কও, চিল, কাঠঠোকরা ইত্যাদি প্রজাতির পাখিদের কলকাকলী কবিদের জন্য যেমন কবিতার উপকরণ তেমনি ফটোগ্রাফারদের ফটোগ্রাফীর বস্তু। কিন্তু পাখির গঠনে যে আমাদের চিন্তার খোরাকও আছে।

সৃষ্টিতে স্রষ্টার নিদর্শন (১): পাখি যেভাবে শ্বাস নেয় Read More »

বিবর্তনের বড় প্রমাণ ‘জিরাফের লম্বা গলা’

লামার্কের যুক্তি হল, জিরাফের গলা লম্বা হয়েছে উঁচু গাছের পাতা খুঁজতে গিয়ে। ডারউইনবাদের যুক্তি হল, জেনেটিক মিউটেশনের ফলে যে জিরাফগুলোর গলা লম্বা হয়ে ছিল সেগুলো প্রতিযোগিতায় টিকে যায়, কারণ উঁচু গাছগুলোর পাতা খেতে লম্বা গলা বিশিষ্ট জিরাফগুলোর সুবিধা হচ্ছিল। এভাবে ক্রমান্বয়ে ‘ডারউইনিয়ান সিলেকশন প্রেসার’ এর মধ্য দিয়ে জিরাফের গলা লম্বা হয়। In the early 19th

বিবর্তনের বড় প্রমাণ ‘জিরাফের লম্বা গলা’ Read More »

‘Junk DNA’ -এর পতন

বিবর্তনবাদ তত্ত্বের যতটুকু পাশ্চাত্যে এখনও টিকে আছে, তা আছে গায়ের জোড়ে ও অপপ্রচারের মাধ্যমে। তবে যতই দিন যাচ্ছে নতুন নতুন গবেষণা  সৃষ্টিতত্ত্বের পক্ষে এত বেশী প্রমাণ উপস্থাপন করছে যে শক্তির অপব্যাবহার করেও সেটাকে দমিয়ে রাখা কঠিন।  যেমন, রিচার্ড ডকিন্স এবং কেনেথ মিলাররা এত দিন যে ‘Junk DNA’ নিয়ে মাতামাতি করছিলেন, সেটি একটি ‘Myth‘ প্রমাণিত হয়েছে এবং হচ্ছে।

‘Junk DNA’ -এর পতন Read More »

মানুষের বিবর্তনের চিত্র ও একটি প্রশ্ন

ডারউইনিয়ান বিবর্তন অনুসারে, একটি প্রজাতির মধ্যে যে প্রাণীটি প্রকৃতির সাথে এডাপ্টেড তথা একটি Given পরিবেশে যে প্রাণীটি সবচাইতে ফিট সেটি টিকে যাবে। বাকি গুলো বিলুপ্ত হবে। সুতরাং যদি ধরি Ape(বা এপ জাতীয় প্রাণী) থেকে এক পর্যায়ে মানুষ এসেছে। তাহলে বুঝতে হবে যে, এপ দের  জীবনে কোন একটি প্রাকৃতিক পরিবেশ এমন এসেছিল যেটা তাদের জন্য প্রতিকূল

মানুষের বিবর্তনের চিত্র ও একটি প্রশ্ন Read More »

ক্রেইগ ভেন্টার কোন কৃত্রিম প্রাণ তৈরী করেননি

এটা বেশ পুরোনো খবর। ক্রেইগ ভেন্টার নতুন কোন জীবিত কোষ তৈরী করেননি। তথাপি নাস্তিক ও বিবর্তনবাদীরা এখনও এই খবরকে তাদের ব্যাকিং দেয়ার জন্য ব্যাবহার করে যাচ্ছে। এর কারণ দুটো হতে পারে, এক তারা নিজেরাই যানে না যে প্রসেসটাতে কী করা হয়েছে অথবা তারা সাধারণ পাঠকদের এ বিষয়ে অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে নিজেদের ‘জ্ঞানের(?) অহংকার’ প্রদর্শন করে

ক্রেইগ ভেন্টার কোন কৃত্রিম প্রাণ তৈরী করেননি Read More »

আর্কিব্যাকটেরিয়া থেকে আর্কিয়া – বিবর্তনবাদীদের অস্বস্থি

আর্কিয়া হল এক কোষী আনুবীক্ষুণীক জীবের একটি গ্রুপ (ডোমেইন)। এই ডোমেইনের সদস্য হল ব্যাকটেরিয়ার মত এক কোষী অনুজীব যাদের কোন নিউক্লিয়াস ও মেমব্রেন বাউন্ড অর্গ্যানিলিস নেই। প্রথমে উত্ত্বপ্ত ঝর্ণা, লবনাক্ত লেক এর মত কঠিন প্রাকৃতিক পরিবেশে পাওয়া যায় বলে এদেরকে ‘এক্সটারমোফাইল’ বলা হত। পরবর্তীতে এদেরকে মাটি, সমুদ্র, জলাভূমি, এমনকি মানুষের কোলনেও পাওয়া গেছে। যতদিন পর্যন্ত

আর্কিব্যাকটেরিয়া থেকে আর্কিয়া – বিবর্তনবাদীদের অস্বস্থি Read More »

Scroll to Top