জেনেটিক সিমিলারিটির কথা বলে কমন এনসেস্ট্রিকে প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন একটি চতুরতার আশ্রয় বই কিছু নয়। জীবদেহের ডিএনএ যেহেতু চারটি অক্ষর নিয়ে গঠিত সুতরাং যে কোন দুটো প্রজাতিতে তুলনা করলেই প্রায় ২৫% সিমিলারিটি পাওয়া যাবে।
তারপরও,আপনি যদি কেবল ২% ডিফারেন্স-এর কথাই চিন্তা করেন, দেখবেন মানুষ ও এপ-এ ৩ কোটি ৫০ লক্ষ নাইট্রোজেন বেজ-এর পার্থক্য আছে। হ্যা, ৩,৫০,০০,০০০ বেজ-এর পার্থক্য। (িন কোডিং জিন নিয়ে কৃত সিমিলারিটির উপর ভিত্তি করে। অন্য দিকে নন-কোডিং রিজিওনে মানুষের সাথে এপ-এর সিমিলারিটি কমপেয়ার করলে কোন কোন জেনেটিসিস্ট-এর মতে তা ৭০%-তে এসে থামে। (১)
তারপর, আপনি যদি কেবল ২% ডিফারেন্স-এর কথাই চিন্তা করেন, দেখবেন মানুষ ও এপ-এ ৩ কোটি ৫০ লক্ষ নাইট্রোজেন বেজ-এর পার্থক্য আছে। হ্যা, ৩,৫০,০০,০০০ বেজ-এর পার্থক্য। (২)
সুতরাং হিউম্যান ও এপ একই পূর্বসূরী থেকে এসেছে দেখাতে হলে দেখাতে হবে কিভাবে এই বিপূল সুনির্দিষ্ট পার্থক্য ‘বিবর্তন’ নামক এলোপাতাড়ি প্রক্রিয়ায় এসেছে।
আপনি পুরো নেট ঘেটে একটা আর্টিকেলও পাবেন না যা এই সংক্রান্ত প্রক্রিয়ার ডিটেইলড কোন আউটলাইন দিয়েছে। যত আর্টিকেল পাবেন তাতে কমন এনসেস্ট্রিকে সত্য ধরে নিয়ে রচিত কিছু ‘জাস্ট সো’ স্টোরি।
………….
Leave a Reply